উন্নত ব্যস্ত এই জীবনযাপনেই মোবাইল ফোন আমাদের জন্য আশীর্বাদ স্বরূপ .কিন্তু এই ফোনের প্রতি অধিক আকর্ষণীয় নেশার মতো বয়ে যাচ্ছে আমাদের কাছে আর এটি হতে পারে যেকোনো বয়সে বাড়ির ছোট থেকে বড় সদস্যরা মোবাইলের নেশাই পেয়ে বসেছে.
সারাক্ষণ মোবাইল ঘাটতে গিয়ে ভুলে যাচ্ছেন আত্মীয়স্বজনদের মুখোমুখি আলাপ গল্প কিংবা আড্ডা জমছে না আর কালেভদ্রে গল্প জমলেও খানিক পরেই আবার মোবাইলের নেশা অন্তর্জালের দুনিয়া আর বাস্তব দুনিয়ার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছেন না মানসিকভাবে বিপদগ্রস্ত হয়ে পড়ছেন অনেকেই কখনো সেই চাপ এত বেশি হয়ে পড়ছে বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধানে D TROKSING এর প্রয়োজন হয়.
ডিটক্স সিংয়ের মাত্রই তাদের চিকিৎসকের ক্লিনিকে বা হাসপাতাল উপস্থিত থেকো রাতে হবে এমন নয় প্রথম প্রথম বাড়িতেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে শুরু করা যেতে পারে এই কাজ খুব সহজ কয়েকটি উপায় অবলম্বন করলে বাড়িতেই ডিটক্স সিংয়ের প্রাথমিক ধাপ গুলো শুরু করতে পারেন
টেকনোলজির জন্য যদি মানসিক চাপ বাড়ে অশান্তি শুরু হয় বুঝতে হবে আপনি ব্যাপারটা সামলাতে পারছেন না তখন কাজের ও ব্যক্তিগত সময় কি আলাদা করে নিন বন্ধু ও সহকর্মীদের জানান যে একটা সময়ের পর আর আপনাকে ফোনে বা মোবাইলে চ্যাটে পাওয়া যাবে না.
সব যোগাযোগ ছিন্ন করতে অসুবিধা হলে আলাদা ফোন রাখুন জরুরী দরকারে যেখানে যোগাযোগ করা যাবে.
অবসর সময়ে মেইল বা টেক্সট পুরোপুরি ফেরানো সম্ভব না হলে চেষ্টা করুন নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে চেক করতে.
গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা সামনাসামনি করার চেষ্টা করুন কম সময়ে ভুল বুঝাবুঝি এড়িয়ে সমাধানে পৌঁছাতে পারবেন.
ব্যক্তিগত সম্পর্কের ক্ষেত্রে টেক্সট বা মেলেছে গুরুত্বপূর্ণ হলো সামনে বসে কথা বলা তাই খুব দরকার না পড়লে ফোন ছেড়ে কথা বলুন সামনাসামনি দেখা করুন.
পরিবার ও নিজের জন্য রাখা সময়ে যেন টান না পড়ে একঘন্টা দুঘন্টা যতটুকু সময় থাকছেন কম্পিউটার বা মোবাইল ফ্রি থাকি.
নেটে পড়াশোনা করার পাশাপাশি বইপড়া বজায় রাখুন.
বিছানায় যাওয়ার অন্তত 21 ঘণ্টা আগে থেকেই নেট মোবাইল সব বন্ধ করে দিন তাড়াতাড়ি ঘুম আসবে.
সপ্তাহে অন্তত একবেলা টেকনোলজিকে যথাসম্ভব বর্জন করতে চেষ্টা করুন কানে আইপ্যাড না খুঁজে বাইরে গিয়ে বেড়াতে যান গল্পের বই পড়ুন.
শুরুটা তো করুন দেখবেন এর উপকার পাবেন.
সারাক্ষণ মোবাইল ঘাটতে গিয়ে ভুলে যাচ্ছেন আত্মীয়স্বজনদের মুখোমুখি আলাপ গল্প কিংবা আড্ডা জমছে না আর কালেভদ্রে গল্প জমলেও খানিক পরেই আবার মোবাইলের নেশা অন্তর্জালের দুনিয়া আর বাস্তব দুনিয়ার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছেন না মানসিকভাবে বিপদগ্রস্ত হয়ে পড়ছেন অনেকেই কখনো সেই চাপ এত বেশি হয়ে পড়ছে বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধানে D TROKSING এর প্রয়োজন হয়.
ডিটক্স সিংয়ের মাত্রই তাদের চিকিৎসকের ক্লিনিকে বা হাসপাতাল উপস্থিত থেকো রাতে হবে এমন নয় প্রথম প্রথম বাড়িতেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে শুরু করা যেতে পারে এই কাজ খুব সহজ কয়েকটি উপায় অবলম্বন করলে বাড়িতেই ডিটক্স সিংয়ের প্রাথমিক ধাপ গুলো শুরু করতে পারেন
টেকনোলজির জন্য যদি মানসিক চাপ বাড়ে অশান্তি শুরু হয় বুঝতে হবে আপনি ব্যাপারটা সামলাতে পারছেন না তখন কাজের ও ব্যক্তিগত সময় কি আলাদা করে নিন বন্ধু ও সহকর্মীদের জানান যে একটা সময়ের পর আর আপনাকে ফোনে বা মোবাইলে চ্যাটে পাওয়া যাবে না.
সব যোগাযোগ ছিন্ন করতে অসুবিধা হলে আলাদা ফোন রাখুন জরুরী দরকারে যেখানে যোগাযোগ করা যাবে.
অবসর সময়ে মেইল বা টেক্সট পুরোপুরি ফেরানো সম্ভব না হলে চেষ্টা করুন নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে চেক করতে.
গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা সামনাসামনি করার চেষ্টা করুন কম সময়ে ভুল বুঝাবুঝি এড়িয়ে সমাধানে পৌঁছাতে পারবেন.
ব্যক্তিগত সম্পর্কের ক্ষেত্রে টেক্সট বা মেলেছে গুরুত্বপূর্ণ হলো সামনে বসে কথা বলা তাই খুব দরকার না পড়লে ফোন ছেড়ে কথা বলুন সামনাসামনি দেখা করুন.
পরিবার ও নিজের জন্য রাখা সময়ে যেন টান না পড়ে একঘন্টা দুঘন্টা যতটুকু সময় থাকছেন কম্পিউটার বা মোবাইল ফ্রি থাকি.
নেটে পড়াশোনা করার পাশাপাশি বইপড়া বজায় রাখুন.
বিছানায় যাওয়ার অন্তত 21 ঘণ্টা আগে থেকেই নেট মোবাইল সব বন্ধ করে দিন তাড়াতাড়ি ঘুম আসবে.
সপ্তাহে অন্তত একবেলা টেকনোলজিকে যথাসম্ভব বর্জন করতে চেষ্টা করুন কানে আইপ্যাড না খুঁজে বাইরে গিয়ে বেড়াতে যান গল্পের বই পড়ুন.
শুরুটা তো করুন দেখবেন এর উপকার পাবেন.
0 comments:
Post a Comment